ইভ্যালির গ্রাহকের মামলা নিয়ে যা বললেন শবনম ফারিয়ার






আলোচিত -সমালোচিত ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কাজে





সহযোগীতার জন্য সাদ স্যাম রহমান নামের এক গ্রাহক অভিনেত্রী





রাফিয়াত রশিদ মিথিলাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। গত ৪ ডিসেম্বর ধানমন্ডি থানায় তিনি এই মামলা করেন। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান শুক্রবার সাংবাদিকদের জনান, এ মামলায় তাহসান-মিথিলা-ফারিয়াসহ অন্য আসামিরা যে কোনো সময় গ্রেফতার হতে পারেন। মামলার প্রসঙ্গে শবনম ফারিয়া বলেন, আমি ইভ্যালিতে জয়েন করার পর কখনো ইভ্যালিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো পোষ্ট দেই নি। প্রমোশন





করি নাই কারণ, ওদের সাথে আমার কথা ছিল আমি সামনে কোনো কাজ করব না। পেছনে থেকে অফিশিয়াল কাজ করব। মামলায় লড়ার বিষয়ে তিনি বলেন আমার দোষ থাকলে তখনই লড়বো। আর আমি ইভ্যালিতে জয়েন করার ৭ দিনের মাথায় প্রেমেন্ট পয়েন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, মামলায় আমাকে যে অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে সে গুলোর সাথে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নাই। আর আমি এখনো ইভ্যালি থেকে এক টাকাও পাইনি। যে অভিযোগ করেছে সেগুলোর সাথে আমি সম্পৃক্ত না। আমি কখনো প্রমোশন করি নাই। আমি প্রমোশনের জন্য অনেক টাকা নেই। বেতনের টাকা নিয়ে আমি প্রমোশন করব না। আমি আগেই বলেছি চাকরি নেওয়ার সময়। তিনি আরো বলেন, আমি কোনো কাজই করতে পারিনি তাদের সাথে। আমাকে মূলত হয়রানি করার জন্যই এ মামলা করা হয়েছে। কেন হয়রানি, কী জন্য হয়রানি সেটা তো আমি জানি না। আর থানা পুলিশ বলেছে, তারা বিষয়টি তদন্ত করে দেখবে আমার সম্পৃক্ততা আছে কিনা। আমি শিউর উনারা আমার সম্পৃক্ততা পাবে না। মামলার বাদী সাদ স্যাম রহমান তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, প্রতারণামূলকভাবে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও সহায়তা করা হয়েছে। আত্মসাৎকৃত টাকার পরিমাণ ৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা, যা তিনি এখনো উদ্ধার করতে পারেননি।